সাম্প্রতিক খবর
২০২৩-২০২৪ ইং শিক্ষাবর্ষে আলিম প্রথম বর্ষে ভর্তি চলছে। অনলাইন আবেদনের তারিখ ১০/০৮/২০২৩ থেকে ২০/০৮/২০২৩ ইং পর্যন্ত। অথবা সরাসরি মাদ্রাসা অফিসে যোগাযোগ করুণ। EIIN 107034 active PreviousNext Copyright © 2024 *** ২০২৩-২০২৪ ইং শিক্ষাবর্ষে আলিম প্রথম বর্ষে ভর্তি চলছে। অনলাইন আবেদনের তারিখ ১০/০৮/২০২৩ থেকে ২০/০৮/২০২৩ ইং পর্যন্ত। অথবা সরাসরি মাদ্রাসা অফিসে যোগাযোগ করুণ। EIIN 107034 ***
ডাউনলোড
মাদরাসার তথ্য

 

হায়দরগঞ্জ তাহেরিয়া আর.এম.কামিল মাদরাসা

HAIDERGONJ TAHERIA R.M. KAMIL MADRASAH

حيدرغنج طاهرية ار-ايم- كامل مدرسة

ডাকঘরঃ-হায়দরগঞ্জ.উপজেলাঃ-রায়পুর.জেলাঃ-লক্ষ্মীপুর.বাংলাদেশ।

P.Ot-Haidergonj.Upazilat- Raipur. Distt-Laxmipur. Bangladesh.

حيدرغنج - رائفور  -  لكخى فور-   بنغلاديش-

স্থাপিতঃ-১৯২৮ খ্রীঃ ,

-107034.     মাদ্রাসা কোড নং- ১৭৯৬৯৯   EIIN  

ইনডেক্স নং- ১০০২১০২০৩১-

সংক্ষিপ্ত পরিচিত 

    সৌদি আরবের বাইতুশ শাইখ দাওয়া  এসোসিয়েশনের সম্মানিত সদস্য ও চট্টগ্রাম  আন্দর কিল্লা  শাহী জামে মসজিদের সম্মানিত খতিব   আওলাদে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আল-হাজ্ব  হযরত মাওলানা ছাইয়্যেদ  মোহাম্মদ আনোয়ার হোসাইন তাহের জাবিরী আল-মাদানী হায়দরগঞ্জ তাহেরিয়া আর. এম. কামিল মাদ্রাসার  গভর্নিং বডির সম্মানিত সভাপতি।  একদল দ্বীনদার, পরহেজগার, খাঁটি দেশপ্রেমিক  যোগ্যতা সম্পন্ন আলেমেদ্বীন গড়ে তোলার লক্ষ্যে একটা যুগোপযোগী মান সম্মত ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করা ছিল এ অঞ্চলের গণমানুষের বহুদিনের লালিত স্বপ্ন। সে বাসনা হৃদয় ধারণ করে এলাকার প্রতাপশালী জমিদার হাওলাদার পরিবার বিশেষ করে মরহুম আল-হাজ্ব রচিম উদ্দীন হাওলাদার ও আল-হাজ্ব মোবারক আলী হাওলাদারসহ দানবীর ব্যক্তিদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা ও সহযোগীতায় পহেলা জানুয়ারী ১৯২৮ খ্রীস্টাব্দের শুভলগ্নে প্রতিষ্ঠিত হয় অত্র প্রতিষ্ঠানটি। অতঃপর ১৯৪৭ খ্রীস্টাব্দে এতে আধ্যাত্মিক প্রাণ সঞ্চার করে এর তত্বাবধানের দায়িত্ব গ্রহণ করেন বর্তমান সভাপতি মহোদয়ের সম্মানিত পিতা, সুদূর মদীনা মুনাওয়ারা থেকে আগত মহানবী হযতর মুহাম্মদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর সুযোগ্য উত্তরসূরী মরহুম আওলাদে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আল-হাজ্ব হযরত মাওলানা ছাইয়্যেদ মুহাম্মদ তাহের আহমদ জাবিরী আল-মাদানী (রঃ)। তখন থেকে প্রতিষ্ঠানের নামের সাথে যুক্ত হয়  

তাহেরিয়া ,”বর্তমান এর  নাম হায়দরগঞ্জ তাহেরিয়া আর,এম,কামিল মাদরাসা।”  

                                                                
ইতিহাস

১৯২৮খ্রিঃ প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানটি ১৯৫ খ্রিঃ তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডঢাকা (বর্তমানে বাংলাদেশ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ড,ঢাকা) থেকে দাখিল,  ১৯৫৮খ্রিঃ  আলিম এবং ১৯৬১ খ্রিঃ  ফাযিল মঞ্জুরী লাভকরে । কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ব বিদ্যালয়ের অধীনে ফাজিল বি,এ অধিভূক্তি লাভকরে ২০০7 খ্রিঃ । অত্র  প্রতিষ্ঠানে ২০১১খ্রিঃ ইব্তিদায়ী সমাপনী ও জেডিসি এবং ২০১২খ্রিঃ দাখিল পরীক্ষা কেন্দ্র  স্থাপিত হয়। ১৪/১১/২০১৬খ্রিঃ ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়,ঢাকা থেকে কামিল (হাদীস) প্রাথমিক পাঠদান অনুমতি এবং ১৪/১১/২০২০খ্রিঃ ইসলামি আরবি বিশ্ববিদ্যালয়,ঢাকা থেকে কামিল (হাদীস) অধিভুক্তি লাভ করে। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই বহু আলেমে দ্বীনসমাজ সংস্কারক,দ্বীন প্রচারকদেশপ্রেমিক ইসলামী চিন্তাবিদ,রাজনীতিবিদ এবং দেশ ও জাতির সেবক সৃষ্টি করে এটি  এতদাঞ্চলের মানুষের আস্থার মনি কোঠায় স্থান করে নিয়েছে।

 

নিম্নলিখিত ব্যক্তিবর্গ বিভিন্ন মেয়াদে প্রধানের দায়িত্ব পালন করেন।

 

        জনাব মাষ্টার আফাজ উদ্দীন (সুপার) ০১/০১/১৯৫৭খ্রিঃ থেকে ৩১/১২/১৯৫৮খ্রিঃ জনাব মাওলানা আবদুল কাদের (সুপার) ০১/০১/১৯৫৯খ্রিঃ থেকে ৩০/০৬/১৯৬২ খ্রিঃ জনাব মাওলানা সাঈদ আহমাদ এম,এ (অধ্যক্ষ) ২০/০৭/১৯৬২খ্রিঃ থেকে ৩১/০১৮/১৯৮০খ্রিঃ,জনাব মাওলানা আবুল আবরার মোহাম্মদ আবদুল জাব্বার এম,এ (অধ্যক্ষ) ০১/০৯/১৯৮০খ্রিঃ থেকে ২৯/০৬/২০০৭ খ্রিঃ জনাব মাওলানা মোহাম্মদ ইউসূফ জামাল এম,এ (অধ্যক্ষ ভারপ্রাপ্ত) ০৪/০৭/২০০৭খ্রিঃ  থেকে ৩০/০৫/২০০৯খ্রিঃ জনাব মাওলানা মুফতী মোহাম্মদ আবদুল আজিজ মজুমদার  এম,এ ০১/০৬/২০০৯খ্রিঃ থেকে অধ্যক্ষ হিসেবে  দায়িত্ব পালন করছেন।

 

       আওলাদে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হাযরাতুল আল্লাম ছাইয়্যেদ তাহের  আহমদ জাবিরী আল- মাদানী (রহঃ) ছাহেবের সংক্ষিপ্ত জীবনী

 
জন্ম ও বংশ পরিচয় ঃ- আওলাদে রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) হাযরাতুল আল্লাম ছাইয়্যেদ তাহের আহমদ জাবিরী আল-মাদানী (রহঃ) সউদী আরবের পবিত্র নগরী মদিনাতুল মুনাওয়ারায় অবস্থিত মসজিদে নববী শরীফের বাবুস্সালাম এর ছাহা মহল্লার বাড়িতে (বর্তমানে মসজিদের অন্তর্ভূক্ত) ১৩২৮ হিজরী সনে জন্ম গ্রহন করেন। তাঁর পিতার নাম ছাইয়্যেদ আহমদ জাবিরী (রহঃ)। তিনি মদিনার বিখ্যাত কুরাইশ বংশের একজন বিজ্ঞ আলিম ও বিচক্ষণ ব্যক্তি ছিলেন। পিতার দিক থেকে তিনি রাসূলে পাকের (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) পরম প্রিয় দৌহিত্র ইমাম হোসাইনের (রাঃ)বংশধর। তিনি যে মহানবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) এর বংশধর ছিলেন- তা তাঁর নসবনামা হতে জানা যায় এবং এ বিষয়ে সন্দেহের কোন অবকাশ নেই।

 
বাল্য জীবনঃ- ছাইয়্যেদ তাহের আহমদ জাবিরী জন্মের পর পরই চেহারা হতে বিচ্ছুরিত নুরের আভার কারণে স্বীয় পরিবার পরিজন ও আত্নীয় স্বজনদের মাঝে বিশেষভাবে আলোচিত ছিলেন। বাল্যকালে তিনি ছিলেন ব্যক্তিক্রমী চরিত্রের অধিকারী,ধীরস্থির,শান্ত এবং ভাবুক প্রকৃতির। তিনি মাত্র ৫ বছর বয়সে পিতার  নিকট দ্বীনি ইলমের হাতেখড়ি লাভ করেন। কিন্তুু দুর্ভাগ্য বশতঃ তৎকালীন সময়ে সংঘটিত দুর্ভিক্ষ ও রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে পিতা-মাতার সঙ্গে তাবুকে হিজরত করতে বাধ্য হন। তাবুকে অবস্থানের সময়েই তিনি মাত্র ছয় বছর বয়সে একে একে একমাত্র ভগ্নি এবং পিতা-মাতাকে হারিয়ে অসহায় ইয়াতীমে পরিণত হন এবং তাঁর ফুফুর নিকট পরম যত্নে লালিত-পালিত হতে থাকেন। সৌভাগ্যক্রমে তাঁর মামার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় তিনি পুনরায় মদীনায় ফিরে আসেন।

 শিক্ষা জীবনঃ- পিতার নিকট শিক্ষার হাতে খড়ি পাওয়ার পর  তিনি দ্বীনের বিভিন্ন বিষয়ে পর্যায়ক্রমে জ্ঞানার্জন করতে থাকেন। তাবুকে গমনের পরও ফুফুর আন্তরিক তত্ত্বাবধানে তাঁর জ্ঞানার্জনের কাজ চলতে থাকে নিরবচ্ছিন্নভাবে। তাবুক হতে মদিনায় প্রত্যাবর্তনের পর তাঁকে মদিনার এক শিক্ষালয়ে ভর্তি করা হয়। সেখানে তিনি তাফসীর,হাদিস,ফিক্হ ও আরবী সাহিত্য বিষয়ে গভীর জ্ঞানার্জন করেন। পরবর্তীতে তিনি উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্য মসজিদে নববীতে ভর্তি হন। সেখানে  আল্লামা হোসাইন আহমদ মাদানীর নিকট উচ্চশিক্ষা লাভ করেন। কলকাতায় হিযরত করার পর তিনি ভারতবর্ষের তৎকালীন বিখ্যাত আলিম আবু বকর আবু নুরের নিকট তাফসীর,হাদিস,ফিক্হ ও ইলমে তাসাওউফের উচ্চতর জ্ঞান লাভ করেন।

মদীনার সংক্ষিপ্ত কর্মজীবনঃ- ১৮ বছর বয়সে হুজুর কিবলাকে মসজিদে নববীর দলীল নিযুক্ত করা হয়। তিনি সেখানে নিজে লেখাপড়া করতেন,অন্যদেরকে দ্বীনি তালীম দিতেন এবং বিদেশী মেহমানদেরকে মহানবী (সাঃ) এর রওযা মুবারক যিয়ারত করাতেন। সে সময় মহানবী (সাঃ) এর রওযা মুবারকের চাবি তাঁর নিকট সংরক্ষিত ছিল।

ভারতবর্ষে হিজরতঃ- হুজুর কিবলা মসজিদে নববীতে কর্মরত থাকাবস্থায় সউদী আরবে  রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দেয়। এ সময় ছাইয়্যেদ বংশের লোকদের উপর ব্যাপক অত্যাচার নির্যাতন নেমে আসলে ২২ বছর বয়সে হুজুর কিবলা ভারতবর্ষে হিজরত করেন।এ সময় তিনি আল্লামা ছাইয়্যেদ আবুবকর আবুনুরের নিকট অবস্থান করে কলকাতা ও বার্মায় (বতর্মান মায়ানমার) দ্বীন প্রচারের কাজে আত্ননিয়োগ করেন। পরবর্তিতে দ্বীন প্রচারের উদ্দেশ্যে তিনি বাংলাদেশে আগমন করেন।

হায়দরগঞ্জে স্থায়ীভাবে বসবাসঃ- ১৯৪৭ সালে পাক ভারত বিভক্তির পর জাতিগত দাঙ্গা ও রাজিৈতক অস্থিরতার কারনে হুজুর কিবলা কলিকাতা ত্যাগ করে বাংলাদেশে চলে আসেন এবং আল্লামা হাফিজ আহমদ ইলমীর মাধ্যমে হায়দরগঞ্জে এসে স্থায়ীভাবে বসবাস আরম্ভ করেন। হুজুর কিবলা হায়দরগঞ্জে বসবাসের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহন করলে এ এলাকার মানুষ খুবই আনন্দ এবং গর্বের সাথে এখানে তাঁর স্থায়ী বসবাসের যাবতীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেন।

এ অঞ্চলে দ্বীন প্রচার ও সমাজ সেবাঃ- হায়দরগঞ্জে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরুর পর প্রথমেই হুজুর কিবলা এ এলাকার মানুষের মাঝে দ্বীন প্রচারে মনোনিবেশ করেন। তিনি এখানকার মানুষকে ইসলামী জীবনাচরনে অভ্যস্ত করে তোলেন এবং তাদের ধর্মীয় জীবন থেকে নানা ধরনের কু-সংস্কার দূর করেন। এখানে তিনি অসংখ্য ধর্মীয় ও সমাজ সেবামূলক প্রতিষ্ঠান স্থাপনের মাধ্যমে সমাজ জীবনে ইসলামী অনুশাসনের প্রভাবকে প্রতিষ্ঠানিক রূপদান করেন। পরবর্তীতে তিনি নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর, হাতিয়া,সন্দীপ, ভোলা, বরিশাল ,চরফ্যাশন, জমিদারহাট, হাজিরহাট, রামগতি, রায়পুরসহ পার্শ্ববর্তী জনপদগুলিতে   দ্বীন  প্রচারের কাজে ব্রতহন। অনেক শ্রম ও ত্যাগের  বিনিময়ে তিনি এসব অঞ্চলে দ্বীনের দাওয়াত পৌঁছে দেন এবং এ সকল অঞ্চলে বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। কালের সাক্ষী হয়ে সেসব প্রতিষ্ঠান আজও তাঁর অবদানের স্বীকৃতি ঘোষনা করে যাচ্ছে।

ইন্তিকালঃ- দ্বীন প্রচারে অথ্যধিক পরিশ্রমের কারণে ১৩৮৫ হিজরীর ১লা জমাদিউল উখরা (১৯৬৪ইং) শুক্রবার হুজুর কিবলা অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাঁকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখাই চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৯ জমাদিউল  উখরা ১৩৮৫ হিজরী,সোমবার বেলা ১১ টায় তিনি ইন্তিকাল করেন। (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। তাঁর ইন্তিকালের মধ্যদিয়ে তৎকালীন লক্ষ্মীপুর-নোয়াখালী তথা সমগ্র বাংলাদেশে দ্বীন প্রচারের ইতিহাসের এক উজ্জল নক্ষত্রের বিদায় ঘটে। শোকে মুহ্যমান হয়ে পড়ে লাখো জনতা।

                                   
হুজুর ও আওলাদগণের প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠানসমূহ ঃ

০১. হায়দরগঞ্জ তাহেরিয়া আর .এম. কামিল মাদরাসা,রায়পুর,লক্ষ্মীপুর.

০২.হায়দরগঞ্জ তাহেরিয়া হাফেজিয়া মাদরাসা,রায়পুর,লক্ষ্মীপুর

০৩. হায়দরগঞ্জ তাহেরিয়া আর .এম সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়,রায়পুর,লক্ষ্মীপুর

০৪.হায়দরগঞ্জ তাহেরিয়া ইয়াতিমখানা,রায়পুর,লক্ষ্মীপুর

০৫. ছাইয়্যেদ তাহের আল-মাদানী  লিল্লাহ্ বোডিং , হায়দরগঞ্জ রায়পুর,লক্ষ্মীপুর

০৬. ছাইয়্যেদ তাহের আল- মাদানী জামে মসজিদ হায়দরগঞ্জ,রায়পুর,লক্ষ্মীপুর।

০৭. ছাইয়্যেদ তাহের আল- মাদানী ঈদগাহ্ ময়দান, হায়দরগঞ্জ,রায়পুর,লক্ষ্মীপুর

০৮. ছাইয়্যেদ তাহের আল- মাদানী সমাজ কল্যান পরিষদ, হায়দরগঞ্জ,রায়পুর,লক্ষ্মীপুর

০৯. ছাইয়্যেদ তাহের আল- মাদানী জামে মসজিদ, চরকৃষ্ণপুর,হাইমচর,চাঁদপুর

১০. পরাশগঞ্জ তাহের আল- মাদানী ঈদগাহ্ ময়দান, খাসেরহাট,রামগতি

১১. দুধুয়া ছাইয়্যেদ তাহের আল- মাদানী পাঠাগার, রামগতি,লক্ষ্মীপুর

১২.দূর্গাপুর তাহেরিয়া দাখিল মাদরাসা,ফরিদগঞ্জ,চাঁদপুর

১৩.বিরামপুর সমাজ কল্যান পরিষদ, ফরিদগঞ্জ,চাঁদপুর

১৪. মাঝিরহাট তাহেরিয়া হাফেজিয়া মাদরাসা, চরফ্যাশন, ভোলা

১৫. রামদাশপুর তাহেরিয়া দাখিল মাদরাসা, ভোলা

১৬.সংকরকাঠি তাহেরিয়া দাখিল মাদরাসা,সাতক্ষীরা

১৭. চরজগবন্ধু তাহের আল- মাদানী ইসলামী পাঠাগার,রামগতি,লক্ষ্মীপুর

১৮. ছাইয়্যেদ আনোয়ার হোসাইন তাহের জাবিরী জামে মসজিদ,তুলাতলী,টাকুয়ারচর।

১৯. পশ্চিম চরপোঁয়া আজিজিয়া  ইসলামীয়া সিনিয়র(আলিম) মাদরাসা,ফরিদগঞ্জ,চাঁদপুর

২০. ছাইয়্যেদ আনোয়ারুল উলুম নুরানী ফোরকানিয়া মাদরাসা,কমলাপুর, হাইমচর,চাঁদপুর

২১. আল- মাদানী ক্যাডেট মাদরাসা,নতুন বাজার,রায়পুর,লক্ষ্মীপুর।

 
২২. জিহাদী জামে মসজিদ,ভূইয়া রাস্তা, রায়পুর,লক্ষ্মীপুর।